রংপুর, পাটগ্রামে”সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন ” সম্বলহীন মাঝে অনুদান প্রদান করা হয়েছে। 


প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ২১, ২০২২, ৫:০১ অপরাহ্ন / ৩৯৬
রংপুর, পাটগ্রামে”সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন ” সম্বলহীন মাঝে অনুদান প্রদান করা হয়েছে। 
পাটগ্রামে”সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন ” সম্বলহীন মাঝে অনুদান প্রদান করা হয়েছে। 
সফিকুল ইসলাম (স্টাফ রিপোর্টার)  লালমনিরহাট
লালমনিরহাট পাটগ্রাম  উপজেলায় “সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (এসডিএফ)” বিএফ  ২টি ক্লাস্টার অফিসে মাধ্যমে ৫টি ইউনিয়নে  ( পাটগ্রাম, জগতবেড়,কুচলিবাড়ি, বাউরা,ও জোংরা ) ৫০ টি গ্রামে ৮৬৪৫ টি খানা কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার  বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোতাহার হোসেন এম পি অডিটোরিয়ামে ৬ নং পাটগ্রাম ক্লাষ্টারের অধীনে ৫ টি গ্রামের তালিকা ভুক্ত সহায় সম্বলহীনদের মাঝে এককালীন ৯ হাজার টাকা করে অনুদান প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে  আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক লাভলিহুড  এন্ড কমিউনিটি ফিন্যান্স  (এসডিএফ) রংপুর,  দেলোয়ার হোসেন এর সভাপতিত্বে,  প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  বীর মুক্তিযোদ্ধা  আলহাজ্ব মোঃ মোতাহার হোসেন এমপি , এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  রুহুল আমিন বাবুল চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ, নাজমুন হক সুমন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পাটগ্রাম, রাশেদুল ইসলাম সুইট মেয়র পাটগ্রাম পৌরসভা, বাবু পূর্ণচন্দ্র রায়, সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পাটগ্রাম উপজেলা শাখা,মোফাজ্জল হোসেন লিপু ভাইস চেয়ারম্যান পাটগ্রাম উপজেলা পরিষদ পাটগ্রাম, মোকলেছুর রহমান আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক আইসিবি,ইয়ুথ এন্ড এমপ্লেয়মেন্ট এন্ড গর্ভন্যান্স, রংপুর, তাজমুল ইসলাম তালুকদার আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক এমইএল এন্ড এম  আইএস রংপুর সাংবাদিক সহ সকল স্তরের কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলায় মহান বিজয় দিবস পালিত হয়।
শফিকুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টার –
লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলা আজ ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিজয় দিবস উদযাপন,
বাঙালি জাতির হাজার বছরের শৌর্যবীর্য এবং বীরত্বের এক অবিস্মরণীয় গৌরবময় দিন মহান বিজয় দিবস আজ শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর)। বিজয়ের ৫১ বছর উদযাপনে প্রস্তুত সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধ বিজয়ের ৫১ বছর উদযাপনে প্রস্তুত মুক্তিযুদ্ধের ছয় নং সেক্টরের জাতীয় স্মৃতিসৌধে, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৪৮ সাল থেকে ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১ এর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, ২৫ মার্চে গণহত্যা শুরু হলে ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা, ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার গঠন এবং রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৩০ লাখ শহীদ ও দু’লাখ মা-বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীনতা। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাক সেনাদের আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হয়। সেই হিসাবে বিজয়ের ৫১ বছর পূর্তির দিন আজ। এদিন বীরের জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার দিন। পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন ভূখণ্ডেরর নাম জানান দেয়ার দিন। জাতীয় পর্যায়ে এদিন ঢাকায় প্রত্যুষে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা হবে। প্রথম প্রহরে মুক্তিযুদ্ধের ছয় নং সেক্টরের জাতীয় স্মৃতিসৌধে,
 স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন , মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ অতিথি : বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ মোতাহার হোসেন এমপি জনাব মো: রুহুল আমীন বাবুল, চেয়ারম্যান উপজেলা পরিষদ পাটগ্রাম,জনাব মো: রাশেদুল ইসলাম সুইট, মেয়র পাটগ্রাম পৌরসভা পাটগ্রাম ,জনাব বাবু পূর্ণ চন্দ্র রায়, সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ পাটগ্রাম  উপজেলা শাখা, জনাব মো: মোফাজ্জল হোসেন লিপু, ভাইস চেয়ারম্যান, উপজেলা পরিষদ, পাটগ্রাম, লালমনিরহাট।
জনাব উমর ফারুক অফিসার্স ইনচার্জ  পাটগ্রাম লালমনিরহাট, জনাব ডা মোঃ সাইফুল ইসলাম মেডিকেল অফিসার, পাটগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং জিবিত মুক্তিযোদ্ধাদের কে ফুল দিয়ে  শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে সেখানে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেনএরপর সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ। দিবসটি পালনে সবুজে ঘেরা মুক্তিযুদ্ধের ছয় নং সেক্টরের জাতীয় স্মৃতিসৌধ এলাকাটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সাংবাদিক সাধারণ নাগরিক,,,,,,,, নিরলস পরিশ্রমে পেয়েছে এক নতুন রূপ। রঙতুলির নতুন সাজে আর ধুয়েমুছে চকচকে করা হয়েছে স্মৃতিসৌধ চত্বরের প্রতিটি স্থাপনা। সৌধে প্রবেশের প্রধান ফটকে এবার নতুনত্ব আনা হয়েছে। বড় করে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেয়া হয়েছে।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলেন, মহান বিজয় দিবস ২০২২ উপলক্ষে  স্মৃতিসৌধ সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত  সকল সংস্কার কাজ সম্পূর্ণ করে নবরূপে রূপদান করা হয়েছে। শীতকালীন ফুল নানা রকম বৃক্ষের মাধ্যমে সাজানো হয়েছে স্মৃতিসৌধ প্রাঙ্গণ। ইতিমধ্যে পাটগ্রাম থানার পুলিশের পক্ষ থেকে পুরো পাটগ্রাম উপজেলা, বিশেষ করে স্মৃতিসৌধ এলাকায় কয়েক স্তরের নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে।