Dhaka ০৫:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

“মির্জাপুর শাহী মসজিদ”

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৬:২৯:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ অক্টোবর ২০২২
  • ৯১৬ Time View

“মির্জাপুর শাহী মসজিদ”
মো: ইয়াকুব আলী পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি –
মির্জাপুর শাহী মসজিদটি পঞ্চগড় জেলার  আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামে অবস্থিত। ১৬৭৯ খ্রিষ্টাব্দে (সম্ভাব্য) নির্মিত ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মসজিদের সাথে মির্জাপুর শাহী মসজিদের নির্মাণ শৈলীর সাদৃশ্য রয়েছে। এ থেকে ধারণা করা হয় ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গনে অবস্থিত মসজিদের সমসাময়িক কালে এ মির্জাপুর শাহী মসজিদের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। দোস্ত মোহম্মদ নামে এক ব্যক্তি এটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন মর্মে জানা যায়। মসজিদের নির্মাণ সম্পর্কে পারস্য ভাষায় লিখিত মধ্যবর্তী দরজার উপরিভাগে একটি ফলক রয়েছে । ফলকের ভাষা ও লিপি অনুযায়ী ধারণা করা হয় মোঘল সম্রা্ট শাহ আলমের রাজত্বকালে এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। মসজিদটির দেওয়ালের টেরাকোটা ফুল এবং লতাপাতার নক্সা খোদাই করা রয়েছে।মসজিদের সন্মুখভাগে আয়তাকার  টেরাকোটার নক্সাসমুহের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে – একটির সাথে অপরটির কোন মিল নেই, প্রত্যেকটি পৃথক পৃথক। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট, প্রস্থ ২৫ ফুট এবং এক সারিতে ০৩ (তিন) টি গম্বুজ আছে।
মসজিদের নির্মাণ শৈলীর নিপুনতা ও দৃষ্টিনন্দন কারুকার্য এখনও দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে।
মো: ইয়াকুব আলী
পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি
মোবাইল ০১৭৭৩৪৪৪৭৪৭
২৩/১০/২২

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

“মির্জাপুর শাহী মসজিদ”

Update Time : ০৬:২৯:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ অক্টোবর ২০২২

“মির্জাপুর শাহী মসজিদ”
মো: ইয়াকুব আলী পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি –
মির্জাপুর শাহী মসজিদটি পঞ্চগড় জেলার  আটোয়ারী উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামে অবস্থিত। ১৬৭৯ খ্রিষ্টাব্দে (সম্ভাব্য) নির্মিত ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে অবস্থিত মসজিদের সাথে মির্জাপুর শাহী মসজিদের নির্মাণ শৈলীর সাদৃশ্য রয়েছে। এ থেকে ধারণা করা হয় ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গনে অবস্থিত মসজিদের সমসাময়িক কালে এ মির্জাপুর শাহী মসজিদের নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। দোস্ত মোহম্মদ নামে এক ব্যক্তি এটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন মর্মে জানা যায়। মসজিদের নির্মাণ সম্পর্কে পারস্য ভাষায় লিখিত মধ্যবর্তী দরজার উপরিভাগে একটি ফলক রয়েছে । ফলকের ভাষা ও লিপি অনুযায়ী ধারণা করা হয় মোঘল সম্রা্ট শাহ আলমের রাজত্বকালে এর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। মসজিদটির দেওয়ালের টেরাকোটা ফুল এবং লতাপাতার নক্সা খোদাই করা রয়েছে।মসজিদের সন্মুখভাগে আয়তাকার  টেরাকোটার নক্সাসমুহের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হচ্ছে – একটির সাথে অপরটির কোন মিল নেই, প্রত্যেকটি পৃথক পৃথক। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ৪০ ফুট, প্রস্থ ২৫ ফুট এবং এক সারিতে ০৩ (তিন) টি গম্বুজ আছে।
মসজিদের নির্মাণ শৈলীর নিপুনতা ও দৃষ্টিনন্দন কারুকার্য এখনও দর্শনার্থীদের আকৃষ্ট করে।
মো: ইয়াকুব আলী
পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধি
মোবাইল ০১৭৭৩৪৪৪৭৪৭
২৩/১০/২২