বরিশাল নগরীতে ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে কালো পতাকার বিক্ষোভ মিছিল।
জামাল কাড়াল বরিশাল –
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে বরিশালে পৃথক বিক্ষোভ সমাবেশ ও কালো পতাকা মিছিল করেছে বাম গণতান্ত্রিক জোট এবং গণসংহতি আন্দোলন। বরিশাল নগরীর সদর রোডের অশ্বিনী কুমার হলের সামনে পৃথক সমাবেশ কর্মসূচি পালন করা হয় আজ শুক্রবা বেলা ১২ টায় এর আগে পৃথক পৃথক কালো পতাকা মিছিল নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমাবেশে বক্তারা বলেন, ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাতে অভিনব কায়দায় জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে আওয়ামী লীগ। এই সরকার দেশের অনেক উন্নয়ন করেছে। কিন্তু সকল উন্নয়নের পেছনে রয়েছে দুর্নীতির মহাযজ্ঞ। সরকারি দলের অনেক নেতা আঙ্গুল ফুলে শুধু কলাগাছ নয়, বরং বটগাছে পরিণত হয়েছেন। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ফেলেছে সরকার।
বক্তারা বলেন, একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রাতে ভোট হওয়ার কথা কল্পনাও করা যায়না। অথচ, সেটাই হয়েছে। দিনের ভোট রাতে ডাকাতি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে আদর্শ ও নীতি নৈতিকতার পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিলেন সেই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিরোধী কর্মকাণ্ড চালিয়ে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে।
কমিউনিষ্ট পার্টি বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি এ কে আজাদ, কমিউনিষ্ট পার্টির মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক বিপ্লব দাস, দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক তুষার সেন, সমাজাতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের বিএম কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক বিজন সিকদার প্রমুখ।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমাবেশ শেষে অশ্বিনী কুমার হলের সামনে অনুষ্ঠিত গণসংহতি আন্দোলনের সমাবেশে বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গিকার ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর শেষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী আওয়ামী লীগ এমন ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে যে, মানুষের এখন আর ভোটাধিকার নেই। রাষ্ট্রের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করে সরকার বিরোধী শক্তিকে দমন করা হচ্ছে। তাই এই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে একমাত্র ঐক্যবদ্ধ জনগণের শক্তিই পারে বাংলাদেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে।
গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা শাখার আহবায়ক দেওয়ান আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন, জেলা গণসংহতি আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফুর রহমান ও সদস্য সাকিবুল ইসলাম এবং নজরুল ইসলাম।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমাবেশে বক্তারা বলেন, ২০১৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর রাতে অভিনব কায়দায় জনগণের ভোটাধিকার হরণ করার মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা কুক্ষিগত করে আওয়ামী লীগ। এই সরকার দেশের অনেক উন্নয়ন করেছে। কিন্তু সকল উন্নয়নের পেছনে রয়েছে দুর্নীতির মহাযজ্ঞ। সরকারি দলের অনেক নেতা আঙ্গুল ফুলে শুধু কলাগাছ নয়, বরং বটগাছে পরিণত হয়েছেন। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে ফেলেছে সরকার।
বক্তারা বলেন, একটি স্বাধীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রাতে ভোট হওয়ার কথা কল্পনাও করা যায়না। অথচ, সেটাই হয়েছে। দিনের ভোট রাতে ডাকাতি হয়েছে। বঙ্গবন্ধু যে আদর্শ ও নীতি নৈতিকতার পরিকল্পনা নিয়ে বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিলেন সেই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বিরোধী কর্মকাণ্ড চালিয়ে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করা হয়েছে।
কমিউনিষ্ট পার্টি বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র বরিশাল জেলা শাখার সভাপতি এ কে আজাদ, কমিউনিষ্ট পার্টির মহানগর শাখার সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক বিপ্লব দাস, দর্জি শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক তুষার সেন, সমাজাতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের বিএম কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক বিজন সিকদার প্রমুখ।
বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমাবেশ শেষে অশ্বিনী কুমার হলের সামনে অনুষ্ঠিত গণসংহতি আন্দোলনের সমাবেশে বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গিকার ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার। কিন্তু স্বাধীনতার ৫০ বছর শেষে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী আওয়ামী লীগ এমন ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছে যে, মানুষের এখন আর ভোটাধিকার নেই। রাষ্ট্রের আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যবহার করে সরকার বিরোধী শক্তিকে দমন করা হচ্ছে। তাই এই ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে একমাত্র ঐক্যবদ্ধ জনগণের শক্তিই পারে বাংলাদেশে ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে।
গণসংহতি আন্দোলন বরিশাল জেলা শাখার আহবায়ক দেওয়ান আব্দুর রশিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করেন, জেলা গণসংহতি আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফুর রহমান ও সদস্য সাকিবুল ইসলাম এবং নজরুল ইসলাম।