বরিশালে কলাপাড়ায় শ্রমজীবি মানুষের মানববন্ধন, সমাবেশ।


প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ৬, ২০২২, ৫:৪৯ অপরাহ্ন / ৫৩৬
বরিশালে কলাপাড়ায় শ্রমজীবি মানুষের মানববন্ধন, সমাবেশ।

বরিশালে কলাপাড়ায় শ্রমজীবি মানুষের মানববন্ধন, সমাবেশ।

রমজান আহম্মেদ (রঞ্জু) ব্যুরো চীপ, বরিশাল –
এস এম আলমগীর হোসেন, কলাপাড়া: কলাপাড়ায় শ্রমজীবি মানুষের কর্মসংস্থানের
দাবীতে এক মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকাল ১০ টার দিকে
পায়রাবন্দর সংলগ্ন মধ্যটিয়াখালী গ্রামে এ কর্মসূচী পালন করা হয়।
টিয়াখালী ইউনিয়ন আ’লীগের সহ-সভাপতি আবদুল খালেক হাওলাদারের সভাপতিত্বে এতে
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন, অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও টিয়াখালী ইউনিয়ন
পরিষদের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান সুজন মোল্লা, ছাত্রলীগ নেতা মো.হাসান মোল্লা,
যুবলীগ নেতা মো.অহিদুজ্জামান কামাল মোল্লা, ইউ,পি সদস্য রব জমদ্দার প্রমূখ।
বক্তারা বলেন’ স্পেকট্রা ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এর ছয় লেন বিশিষ্ট সংযোগ সড়কের
চলমান কাজে এলাকার শ্রমজীবি মানুষদের সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। অথচ, দেশের অন্য
জায়গা থেকে শ্রমিক এনে কাজ করাচ্ছে। সরকার দেশের উন্নয়ন মূলক কাজের অংশ
হিসেবে এলাকায় পায়রাবন্দর করেছে। এতে জমি অধিগ্রহন করতে এলাকার মানুষ তাদের
শেষ সম্বল দিয়ে সহায়তা করেছে, অথচ এলাকার শতশত শ্রমজীবি মানুষ কোন কাজেই
সম্পৃক্ত হতে পারছে না। অবিলম্বে বেকার শ্রমজীবি মানুষদের কাজের সুযোগ করে দেয়া না
হলে কঠিন কর্মসূচী দিবেন বলে তারা উল্লেখ করেন। শেষে মানববন্ধকারীরা এলাকায়
একটি বিক্ষোভ মিছিল করেছে।

বরিশালে অবৈধ হাসপাতাল-ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান।
রমজান আহম্মেদ (রঞ্জু) ব্যুরো চীপ, বরিশাল –
বরিশাল: বরিশালে অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান
পরিচালনা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। সোমবার (৫ ডিসেম্বর)
দুপুরের দিকে বরিশাল নগরের রুপাতলী এলাকা থেকে এই অভিযান শুরু হয়।ভোক্তা অধিকার
সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শফিকুজ্জামান জানান, অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টার
ও ক্লিনিকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভোক্তা অধিকারের
বরিশালের উপপরিচালক অপূর্ব অধিকারীর নেতৃত্বে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল ও ল্যাবে
অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এ সময় আব্দুল্লাহ হাসপাতালকে বৈধ কাগজপত্র না থাকায়
২৫ হাজার টাকা ও জমজম ক্লিনিককে সতর্ক করা হয়।জনস্বার্থে এই অভিযান চলবে
বলে জানান ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর, বরিশালের উপপরিচালক অপূর্ব
অধিকারী।

“বরিশালে এক রাতে বিয়ে বাড়িসহ ৪ প্রতিষ্ঠানে ডাকাতি।”
রমজান আহম্মেদ (রঞ্জু) ব্যুরো চীপ, বরিশাল
ডাকাতরা গভীর রাতে ট্রলার ও স্পিডবোটে এসে হামলা করে; বিয়ে বাড়ি থেকে তারা
প্রায় ১২ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করেছে।তিনটি জুয়েলার্স থেকে কয়েক ভরি ওজনের
স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করা হয়েছে। বরিশালের দুই উপজেলায় একটি বিয়ে
বাড়িসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ডাকাতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।উজিরপুর উপজেলার
শিকারপুর বন্দরের চারটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাবুগঞ্জ উপজেলার বিয়ে বাড়িতে
শনিবার গভীর রাতে এ ডাকাতির ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন। ঘটনার বর্ণনায় শিকারপুর বন্দর বণিক সমিতির
সাংগঠনিক সম্পাদক শাকিল মাহমুদ বাচ্চু জানান, স্পিডবোট ও ট্রলারে করে
বন্দুক ও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ৩০ থেকে ৩৫ জনের একটি ডাকাত দল রাত
আড়াইটার দিকে বন্দরে হানা দেয়। তারা নিরাপত্তা প্রহরী ও পথচারীসহ অন্তত
৩০ জনকে ‘মদিনা ভ্যারাইটিজ স্টোর্সে’ নিয়ে বেঁধে রাখে। পরে ডাকাতরা ব্যাংক
এশিয়ার এজেন্ট ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান এবং কনিকা, রিয়া ও আহম্মেদ জুয়েলার্স
দোকোনের তালা কেটে স্বর্ণালংকার, টাকা ও মালামাল লুট করে। এরপর ডাকাতরা
বন্দরের রুপালী ব্যাংকের শাখায় হানা দিলে সেখানে নিরাপত্তা প্রহরী মিরাজের
চিৎকারে আশে-পাশের লোকজন এগিয়ে আসে। এ সময় ডাকাতরা পালিয়ে যায় বলে
জানান বাচ্চু। কনিকা জুয়েলার্সের মালিক জামাল সরদার বলেন, ডাকাতরা তার
দোকান থেকে থেকে ২-৩ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ দেড় লাখ টাকা লুট করেছে।

রিয়া জুয়েলার্স থেকে দেড় থেকে দুই ভরি ওজনের স্বর্ণালংকার ও ১২ ভরি রুপার
অলংকার লুট হয়েছে বলে মালিক সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন।আর আহম্মেদ
জুয়েলার্সের মালিক জনির ভাষ্য, তার দোকান থেকে এক ভরির মতো
স্বর্ণালংকার, ৮০ ভরি রুপার অলংকার ও নগদ ৪০ হাজার টাকা লুট করেছে
ডাকাতরা। ডাকাতরা বন্দরের বিভিন্ন ফলে ও মিষ্টির দোকানেও লুটপাট চালিয়েছে
বলে জানান তিনি।এদিকে শিকারপুর বন্দরের ঘটনাটিকে চুরি বলে দাবি করেছেন
উজিরপুর থানার ওসি কামরুল হাসান। তার ভাষ্য, “প্রহরীদের বেঁধে চোর মোট দুই-
তিন ভরি স্বর্ণালংকার চুরি করেছে।” যদিও ওসির এ দাবি অস্বীকার করে
বন্দরের ব্যবসায়ীরা বলছেন, পুলিশ ডাকাতির ঘটনা ‘ধামাচাপা’ দেওয়ার চেষ্টা
করেছে। এদিকে বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের পূর্ব ভুতেরদিয়া
গ্রামের মজিবর খানের বাড়িতে ১২ ভরি স্বর্ণালংকার ও পাঁচ লাখ টাকা ডাকাতির
খবর জানিয়েছেন ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. রোকন মৃধা। রোকন
মৃধা বলেন, রোববার মজিবর খানের ছেলে মালেয়শিয়া প্রবাসী রাসেল খানের বৌ-
ভাতের অনুষ্ঠান হওয়ার কথা। শনিবার রাতে ডাকাত দল স্পিডবোট নিয়ে ওই
বাড়িতে হানা দেয়। “তারা বিয়ে বাড়ির সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে নগদ
পাঁচ লাখ টাকা এবং নববধূসহ অতিথিদের ১০-১২ ভরি স্বর্ণালংকার ও সাতটি
মোবাইল ফোন নিয়ে গেছে।”

বরিশালে কয়লা সংকটে জ্বলছে না ইটভাটা।

রমজান আহম্মেদ (রঞ্জু) ব্যুরো চীফ –
বরিশাল : কয়লাসহ নানা সংকটে বরিশালের অধিকাংশ ইটভাটা চালু করতে পারছেন না
মালিকরা। বেশি দামে কয়লা কিনে ইট তৈরির কাজ করলে বড় ধরনের লোকসানে পড়ার
আশঙ্কা করছেন তারা। কিছু ভাটা মালিক ঋণ ও দাদনের বোঝা থাকায় কাঠ পুড়িয়ে ইট
তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ফলে আতঙ্ক ও দুশ্চিন্তার দিন কাটছে তাদের। জেলা ইটভাটা
মালিক সমিতির একাধিক সদস্য জানান, ২০১৯ সালে টনপ্রতি কয়লার দাম ছিল সাড়ে
সাত হাজার টাকা। তিন বছরে চারগুণ বেড়ে সে কয়লার দাম ৩০ হাজার টাকা হয়েছে। বেশি
দাম দিয়েও কয়লা পাওয়া যাচ্ছে না। অন্যদিকে বেশি দামে কেনা কয়লা দিয়ে ইট
পোড়ানো হলে খরচও বাড়বে। জেলা প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী,
জেলার ১০ উপজেলায় প্রায় ৩০০টির মতো ইটভাটা রয়েছে। সরকারিভাবে নিষিদ্ধ
থাকায় কয়েক বছর ধরে অর্ধেকের বেশি ইটভাটায় কয়লা পুড়িয়ে ইট তৈরি করছে।
জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার দোয়ারিকা এলাকার রাকী ব্রিকসের ব্যবস্থাপক হেমায়েত
উদ্দিন বাদল জানান, কার্তিক মাস থেকে ইট তৈরির মৌসুম শুরু হয়। কিন্তু কয়লা
সংকট ও ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে এক মাসের বেশি সময় পেরিয়ে গেলে তাদের
ইটভাটা চালু সম্ভব হয়নি। সালাম ব্রিকসের ব্যবস্থাপক মো. সেলিম জানান, কয়লার
দাম চড়া। কিন্তু বেশি দামে কেনা কয়লা দিয়ে পোড়ানো ইট তাদের আগের দরেই বিক্রি
করতে হবে। সেই দরে ক্রেতা পাওয়া যাবে না। এতে ইটভাটার মালিকের মূলধন হারানোর
আশঙ্কা রয়েছে। এ কারণে অনেকেই এবার ইটভাটা চালু করেনি। তিনি আরও বলেন,
কয়লার দাম কমার অপেক্ষা ছিলাম। কিন্তু দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। উল্টো
কয়লার সংকট। মালিক ব্যবসা টিকেয়ে রাখতে চড়া সুদে ব্যাংক ঋণ নিয়েছেন। তাছাড়া
অনেক ক্রেতার কাছ থেকে ইট বিক্রির অগ্রিম টাকা নেওয়া হয়েছে। তারাও ইট নেওয়ার
জন্য বার বার তাগাদা দিচ্ছেন। তাই কাঠ পুড়িয়ে ইট তৈরির কাজ শুরু করেছি। ফাইন
ব্রিকসের মালিক মো. আব্বাস উদ্দিন জানান, কয়লার দাম নাগালের বাইরে চলে গেছে।
ওই দামে কয়লা কিনে ইট পোড়ানো হলে খরচ বাড়বে। এক হাজার ইটের দাম হবে ১৫
থেকে ১৬ হাজার টাকা। কিন্তু সেই দামে ইট বিক্রি হবে না। অন্যদিকে কয়েক বছর ধরে
ব্যবসা মন্দ যাওয়ায় ধার-দেনা হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কাঠ পুড়িয়ে ইট তৈরির কাজ
শুরু করেছেন। বাবুগঞ্জ উপজেলা ইটভাটা মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি জানান,
করোনার কারণে এ খাতে বড় ধাক্কা লেগেছে। সেই সঙ্গে গত তিন বছরে কয়লার দাম
বেড়েই চলছে। যার ফলে এ ব্যবসা গত দুই বছর ধরেই নিম্নমুখী। এ বছরে এসে চারগুণ
বেড়ে বর্তমানে সেই কয়লার টন ৩০ হাজার টাকা উঠেছে। অথচ ২০১৯ সালে টন প্রতি
কয়লার দাম ছিল সাড়ে সাত হাজার টাকা। তিনি বলেন, আগস্ট মাস থেকেই কয়লা কেনার
জন্য দেশের বিভিন্ন জায়গার আমদানিকারদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন। গত
কয়েকদিনে কয়েকজন আমদানিকারকের সঙ্গে তিনি কথা বলেছেন। কয়লার সংকট

থাকায় আমদানি কমে গেছে। ডলার সমস্যার কারণে অনেকে এলসি খুলতে পারছেন না।
সব মিলিয়ে বলা যায়, ইটভাটা মালিকরা কঠিন দুঃসময় পার করছেন। জেলা ইটভাটা
মালিক সমিতির একাংশের সভাপতি আসাদুজ্জামান খসরু জানান, কাঠ পুড়িয়ে ইট তৈরি
সরকারিভাবে নিষিদ্ধ। অন্যদিকে কয়লার দাম গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণেরও বেশি বেড়ে
যাওয়ায় চলতি মৌসুমে অধিকাংশ ইটভাটা চালু করতে পারছেন না মালিকরা। তাছাড়া
কয়লা সংকট। বিষয়টি ইটভাটা মালিক সমিতির কেন্দ্রীয় নেতাদের জানানো হয়েছে।
পরিবেশ অধিদপ্তর বরিশালের বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক মো. আব্দুল হালিম
জানান, ইট তৈরির মৌসুম শুরু হয়েছে। এরমধ্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে ইটভাটা
মালিকদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভা থেকে যাদের লাইসেন্স আছে, তাদের
নবায়ন করাতে বলা হয়েছে। যাদের পরিবেশ ছাড়পত্র নেই, তাদেরকে শর্ত মেনে
ছাড়পত্র নিয়ে ভাটা চালু করতে অনুরোধ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ইটভাটা মালিকদের
কয়লা না পাওয়ার সমস্যার বিষয়টি বিভাগীয় কমিশনারকে জানানো হয়েছে। কয়লা না
পেলে কাঠ বা ভিন্ন কিছু পুড়িয়ে ইট তৈরির সুযোগ নেই। কাঠ পুড়িয়ে ইট তৈরি
সরকারিভাবে নিষিদ্ধ।
তারিখ 05/12/22
মোবাইল 01620-849601

বরিশাল মেট্রো পলিটন বিএমপি মাসিক কল্যান সভা অনুষ্টিত।
জামাল কাড়াল বরিশাল।
বরিশাল মেট্রো পলিটন বিএমপির পুলিশ কমিশনার  জনাব মোঃ সাইফুল ইসলাম, বিপিএম-বার মহোদয়ের সভাপতিত্বে বরিশাল জেলা পুলিশ লাইন্স ড্রিল সেডে বিএমপি’র মাসিক কল্যাণ সভা ডিসেম্বর-২২, অনুষ্ঠিত হয় আজ ৫ ডিসেম্বর সকাল ১১ টায়
সভার শুরুতেই মাননীয় ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ জনাব চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন বিপিএম (বার), পিপিএম মহোদয়ের পক্ষ থেকে পুলিশ কমিশনার বিএমপি জনাব মোঃ সাইফুল ইসলাম, বিপিএম-বার মহোদয় শিক্ষা ক্ষেত্রে অসামান্য  কৃতিত্ব অর্জন করায়  পুলিশ পরিবারের সন্তানদের মেধা বৃত্তি প্রদান করেন।  এ সময় তাদেরকে ফুলেল শুভেচ্ছা, সম্মাননা সূচক ক্রেস্ট ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।
সভায় সভাপতি মহোদয় বিএমপি’র সকল সদস্যদের বিবিধ কল্যাণ সাধনে বিগত মাসের আবেদনের প্রেক্ষিতে গৃহীত সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন পর্যালোচনা করেন এবং  চলতি মাসে বিভিন্ন সদস্যদের আবেদনের প্রেক্ষিতে বিভিন্ন কল্যাণমূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন।
এ সময় তিনি অফিসার-ফোর্সদের সার্বিক কল্যাণ সাধন নিশ্চিতকল্পে  আর্থিক সহায়তা, চিকিৎসা, ছুটি, বেতন-রেশন, ডাইনিং,  ক্যান্টিন সহ সার্বিক বিষয়ে সকলের সাথে মতবিনিময় করে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন এবং কল্যাণ সাধনের পাশাপাশি ডিসিপ্লিন মেনে চলার ক্ষেত্রে কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন,  কোন সদস্যের শৃঙ্খলা পরিপন্থী কোন আচরণ কিংবা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেলে তাকে বিন্দু পরিমান ছাড় দেওয়া হবে না।
এর আগে কল্যাণ সভার শুরুতেই সভাপতি মহোদয় বিএমপিতে কর্মরত পুলিশ পরিদর্শক (নি:) মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মৃধাকে অবসরোত্তর বিদায়ী সংবর্ধনা প্রদান করেন।
অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সিএসবি জনাব রুনা লায়লার সঞ্চালনায় সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন,  উপ-পুলিশ কমিশনার সদর দপ্তর জনাব মােহাম্মদ নজরুল হােসেন, উপ-পুলিশ কমিশনার ডিবি জনাব মােঃ জুলফিকার আলী হায়দার, উপ-পুলিশ কমিশনার উত্তর জনাব মােহাম্মদ জাকির হােসেন মজুমদার, পিপিএম-সেবা, উপ-পুলিশ কমিশনার দক্ষিণ জনাব মােঃ আলী আশরাফ ভুঞা, বিপিএম (বার), উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক), জনাব এস এম তানভীর আরাফাত পিপিএম-বার, উপ-পুলিশ কমিশনার ক্রাইম, অপারেশনস এন্ড প্রসিকিউশন জনাব খান মুহাম্মদ আবু নাসের সহ বিএমপি’র সকল শীর্ষ কর্মকর্তাবৃন্দ  ও বিভিন্ন পদ-পদবীর পুলিশ সদস্যগণ।