পাইকগাছায় এয়ারগান ১০০ রাউন্ডগুলি ৯ প্রজাতির পাখি সহ শিকারী আটক। 


প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ৭, ২০২২, ৫:১৪ অপরাহ্ন / ৩৯৬
পাইকগাছায় এয়ারগান ১০০ রাউন্ডগুলি ৯ প্রজাতির পাখি সহ শিকারী আটক। 
পাইকগাছায় এয়ারগান ১০০ রাউন্ডগুলি ৯ প্রজাতির পাখি সহ শিকারী আটক। 
শেখ খায়রুল ইসলাম পাইকগাছা খুলনা প্রতিনিধি –
মঙ্গলবার ৯নং চাঁদখালী ইউনিয়নের গজালিয়া মাঠ এলাকা হতে একজন পাখি শিকারীকে আটক করেছে উপজেলা আনসার ও ভিডিপি প্রশিক্ষক আলতাফ হোসেন সাথে ছিলেন ইউনিয়ন লিডার ফয়সাল হোসেন।আটককৃত ব্যক্তি হলেন   চাঁদখালীর গজালিয়া গ্রামের বাসিন্দা  কুদ্দুস মোড়লের ছেলে হাসিব রহমান (৩২)।জব্দকৃত আলামত একটি এয়ারগান,১০০ রাউন্ড সীসার গুলি ও বিভিন্ন প্রজাতির ৯টি শিকারকৃত পাখি।ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে শিকারী হাসিব রহমানকে বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা)আইন ২০১২ এর ৩৮ ধারা মোতাবেক ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান।ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিট্রেট মমতাজ বেগম।এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উপস্থিত এলাকাবাসীর সম্মুখে পাখি শিকার না করার জন্য জন সচেতনতামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
ফকিরহাটে কর্মসম্পাদন চুক্তি (APA)আওতায়  জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মেহেদি হাসান নয়ন, বাগেরহাট –
বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার ০৪ নং সদর ইউনিয়ন পরিষদে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি ( APA) এর আওতায় এসডিজি ও ভিশন ২০৪১ মোতাবেক উন্নত রাষ্ট্র ও জাতি গঠনে দেশের অগ্রগতি, অর্জন, সাফল্য  ও লক্ষ্যসমূহের সাথে জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৬ (ডিসেম্বর) ২০২২ মঙ্গলবার সকাল ১০ টায়   উপজেলার সদর ইউনিয়নে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি(APA)এর আওতায় এসডিজি ও ভিশন ২০৪১ মোতাবেক উন্নত রাষ্ট্র ও জাতি গঠনে দেশের অগ্রগতি, অর্জন, সাফল্য  ও লক্ষ্যসমূহের সাথে জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মহিলা সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, জেলার উপ-পরিচালক তথ্য অফিসার মোঃ মেহেদি হাসান ও সদর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শিরিনা আক্তার কিসলু,সচিব আশীষ কুমার ব্যানার্জি,ইউনিয়ন সদস্য সহ এলাকার সাধারণ জনগণ।
সরকারি কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি বৃদ্ধি, ফলাফলধর্মী কর্মকাণ্ডের উৎসাহ প্রদান এবং কর্মকৃতি(এপিএ) মানুষের এ দৃষ্টিগ্রাহ্য ক্রিয়াকলাপকে যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রে অর্পিত দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে সম্পাদন করে সবাইকে প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনের দিকে ধাবিত করে। মূলত একটি প্রতিষ্ঠানে/সংস্থায় সেবা প্রদানে গতিশীলতা আনয়ন, দক্ষতা বৃদ্ধি এবং দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে সরকার ২০১৪-১৫ সাল থেকে দেশে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) চালু হয়। তাই প্রতিটি সংস্থার উর্ধতন কর্তৃপক্ষের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তিটির ওপর সমধিক গুরুত্ব দিয়ে যাবতীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনা করলে সংস্থার নির্ধারিত লক্ষ্য অর্জন যেমন সহজ হবে, তেমনি সুশাসন প্রতিষ্ঠাসহ সরকার ঘোষিত রূপকল্পগুলোর বাস্তবায়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। তবেই সত্যিকার অর্থে গড়ে উঠবে মুক্তিযুদ্ধের আকাক্সিক্ষত শোষণমুক্ত-বৈষম্যমুক্ত-অসাম্প্রদায়িক-মানবিক-উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।