“কিশোরগঞ্জে মঙ্গলদীপ শিক্ষা প্রকল্পের আওতায় ” আসমা- উল- হুসনা মডেল স্কুলে’ বই বিতরণ।”


প্রকাশের সময় : ডিসেম্বর ৪, ২০২২, ৪:৪৭ অপরাহ্ন / ৫৬৬
“কিশোরগঞ্জে মঙ্গলদীপ শিক্ষা প্রকল্পের আওতায় ” আসমা- উল- হুসনা মডেল স্কুলে’ বই বিতরণ।”

“কিশোরগঞ্জে মঙ্গলদীপ শিক্ষা প্রকল্পের আওতায় ” আসমা- উল- হুসনা মডেল স্কুলে’ বই বিতরণ।”

মামুন অর রশিদ, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারীঃ

নীলফামারীর কিশোরগঞ্জে মঙ্গল দ্বীপ শিক্ষা প্রকল্পের আওতায় ” আসমা- উল- হুসনা মডেল স্কুলে’ প্রাক- প্রাথমিক শিশু শ্রেণির ছাত্র- ছাত্রীদের মাঝে বই বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল বিকাল ৩ টার সময় সাংবাদিক মোঃ রউফুল আলমের সভাপতিত্বে বই বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মঙ্গল দীপ সংস্থার প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ কামরুজ্জামান মিলন, আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কবি ও নাট্যকার প্রধান শিক্ষক মোঃ আজহারুল ইসলাম আল আজাত, বড়ভিটা বীর মুক্তিযোদ্ধা দেলোয়ার রহমান গ্রন্থাগার- এর সভাপতি মোঃ এএইচএম সেলিম রেজা, গ্রাসরুট কো- অপারেশন লিঃ এর ক্লাস্টার ম্যানেজার মোছাঃ মোকরেমা বেগম, মঙ্গলদীপ শিক্ষা প্রকল্পের আওতায় “আসমা- উল- হুসনা মডেল স্কুলের শিক্ষক শিলা বেগম, অভিভাবকবৃন্দ ও সাবাদিক নিশাদ হোসেন আর ও অনেকে। বই বিতরণ শেষে প্রধান অতিথি তিনজন শিক্ষার্থীদের হাতে পুরুষ্কার তুলে দেন। সকল শিক্ষার্থীদের ভিটামিন খাওয়ানো হয়। সেই সাথে প্রধান অতিথি অভিভাবকদের নামে হেল্থ কার্ড করে দিবেন পাশাপাশি স্বল্প মূল্যে অল্প সময়ে রেজিস্ট্রার চিকিৎসক দ্বারা চিকিৎসা সেবা প্রদানের ঘোষণা দেন।
মামুন অর রশিদ
কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী।
০১৭১৪৫৭৬৫৫৮৭
তাং ০৩/১২/২২
“নীলফামারী অনলাইন হাটের ২য় বর্ষপূর্তী উদযাপন”
বিকাশ রায় বাবুল, বিশেষ  প্রতিনিধি, নীলফামারী:
নীলফামারী জেলার বিভিন্ন উপজেলার উদ্যোক্তাদের নিয়ে উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে নীলফামারী অনলাইন হাটের ২য় বর্ষপূর্তী উদযাপন উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২রা ডিসেম্বর) বিকেলে নীলফামারীর স্কাই ভিউ রেস্টুরেন্ট এন্ড কমিউনিটি সেন্টারে  অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়। উদ্যোক্তা ফৌজিয়া ইয়াসমিন জলি’র সভাপতিত্বে ও জান্নাতুল ফেরদৌস জান্নাত’র সঞ্চালনায় হরিবল্লব সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কাজী জীবন নাহার মিনু প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এসময় নীলফামারী অনলাইন হাটের এডমিন রামেন্দ্র নাথ রায়, স্টেড ফাস্ট কুরিয়ারের মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ মুতামিরুল ইসলাম নোমান, উদ্যোক্তা জান্নাতুল ফেরদৌস লিপি,অস্তিয়া অরিন, রিমা শারমিন দৃষ্টি, শাহানাজ পারভিন শাহানা, মডারেটর আল হাসিব ইসলাম ফাহিম, মোজাম্মেল হক প্রমূখ উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন। আলোচনা শেষে ৮ জন সফল উদ্যোক্তাকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
নীলফামারী অনলাইন হাটের এডমিন রামেন্দ্র নাথ রায় জানান, ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে  অনলাইন হাটের যাত্রা শুরু হয়। অনলাইন হাটে সকল প্রকার পণ্য অর্ডার করলে ক্যাশ ওন ডেলিভেরী মাধ্যমে ক্রেতাদের কাছে পণ্য পৌছে দেওয়া হয়। নীলফামারী অনলাইন হাট নামে একটি ফেসবুক গ্রুপ রয়েছ সেখানে উদ্যোক্তারা তাদের বিভিন্ন পণ্য সম্পর্কিত এড দিয়ে থাকেন। ক্রেতারা গ্রুপটিতে প্রবেশ করে তাদের পছন্দমত পণ্য অর্ডার করেন। অর্ডার কনফার্ম হওয়ার পর কুরিয়ার বা রাইডারের মাধ্যমে ডোর টু ডোর পণ্য ক্রেতাদের বাড়ীতে পৌছে দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানটিতে স্পন্সর করেন স্টেড ফাস্ট কুর্রিয়ার সার্ভিস।
বিকাশ রায় বাবুল
01723-559458
তারিখঃ ০৩/১২/২২
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ কিশোরগঞ্জ এপি’র সহায়তাকারী কর্মীদের নিয়ে তিন দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ সমাপ্ত।
রউফুল আলম, ব্যুরো চীফ, রংপুরঃ
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ কিশোরগঞ্জ এরিয়া প্রোগ্রামের সদ্য নিয়োগকৃত ৭৩ জন সহায়তাকারী কর্মীদের তিন দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত। প্রশিক্ষণ উদ্বোধন করতে গিয়ে কিশোরগঞ্জ এপি ম্যানেজার মি.পিকিং চাম্বু গং বলেন, “প্রতিটি শিশুর জন্য আমাদের স্বপ্ন, জীবন তার ভরে উঠুক পরিপূর্ণতায়। প্রতিটি হৃদয়ের জন্য আমাদের প্রার্থনা, অর্জিত হয় যেন তা ইচ্ছার দৃঢ়তায়। ”দারিদ্র্য দুরীকরণ (ভিক্ষাবৃত্তি, গৃহহীনদের পূর্নবাসন)। ওয়ার্ল্ড ভিশন-এর পরিচিতির ধারণা দিতে গিয়ে বলেন,ওয়ার্ল্ড ভিশন, একটি খ্রিষ্টান মানবিক উন্নয়ন এবং এ্যাডভোকেসি সংস্থা যা বিশ্বের বৃহত্তম আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর একটি। সমাজের  হতদরিদ্র শিশু এবং পরিবারকে সহায়তা করে তাদের জীবন-মানন্নোয়ন এবং দারিদ্রতা দূরীকরণে সংস্থাটি বদ্ধ পরিকর। ১৯৫০ সালে ড. বব পিয়ার্সের প্রতিষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড ভিশন আজ বিশ্বের শতাধিক দেশে সেবা দিচ্ছে এবং জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবার সাথে অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে একযোগে কাজ করছে। ১৯৭০ সালে ওয়ার্ল্ড ভিশন দেশের দক্ষিণাঞ্চলের জলোচ্ছাসে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের মাঝে জরুরী ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করে। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারতে আশ্রয় নেয়া  শরণার্থীদের জরুরী ত্রাণ সহায়তা দেয় সংস্থাটি। ১৯৭২ সালে ওয়ার্ল্ড ভিশন যুদ্ধ-বিদ্ধস্ত বাংলাদেশকে পুর্নগঠণ করার জন্য নেত্রকোনা জেলার বিরিশিরির সুসং দুর্গাপুরে কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমান সময়ে ওয়ার্ল্ড ভিশন দারিদ্রের মূল কারণগুলি সনাক্ত করে সমাজের হতদরিদ্র এবং সবচেয়ে অবহেলিত বিশেষ করে পিছিয়ে থাকা সমাজ, পথশিশু, কর্মজীবি শিশু, আদিবাসী ও সমাজের নিগৃহীত শিশুদের জীবন ও জীবিকার  উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। এ সংস্থাটি বিভিন্ন অংশীদার, বিশেষ করে সরকার এবং সুশীল সমাজের সাথে কাজ করে। এছাড়া দুর্যোগে সাড়া দেয় এবং দূর্যোগ কবলিত জনগণ বিশেষ করে শিশুদের জীবন রক্ষা, নিরাপত্তা ও  উন্নয়ন নিশ্চিতকরণে কাজ করে। তথ্য ও সরেজমিনে মাঠ পর্যায়ে গিয়ে জানা যায়, সংস্থার লক্ষ্য: ওয়ার্ল্ড ভিশন আন্তর্জাতিক খ্রিষ্টান, অংশীদারিত্বে বিশ্বাসী একটি সংস্থা, যার লক্ষ্য হল সৃষ্টিকর্তার প্রদর্শিত পথ অনুসরণ করে কথা, কাজ এবং জীবনাচরণের মধ্য দিয়ে দরিদ্র ও নিপীড়িত মানুষের জীবনে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা, ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করা এবং  সমাজে শান্তির  প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা।ওয়ার্ল্ড ভিশনের উন্নয়ন কৌশল: প্রস্তুতি পর্ব: এই পর্যায়ে ওয়ার্ল্ড ভিশন প্রস্তাবিত কর্ম এলাকার জনগোষ্ঠিকে সংস্থার বিস্তারিত পরিচয়, কর্মকৌশল, স্পন্সরশীপ প্রোগ্রাম এবং সংস্থার মৌলিক তথ্যাদি প্রকাশ করে। এ লক্ষ্যে ওয়ার্ল্ড ভিশনের কর্মীগণ এলাকার বিভিন্ন শ্রেণীর জনগোষ্ঠীর সাথে উন্নয়ন সংলাপের আয়োজন করে। অংশীদারিত্বের স্বপ্ন তৈরী করা: ওয়ার্ল্ড ভিশন অংশীদারিত্বের স্বপ্ন তৈরি করার জন্য নিম্ন বর্ণিত কার্যক্রম পরিচালনা করে: কর্ম এলাকার জনগোষ্ঠীর গতিশীল সৃষ্টিকারী বিষয়সমূহ, শিশুদের উন্নয়নের জন্য কাজ করে এমন ব্যক্তিত্ব এবং সংস্থা সমূহ চিহ্নিত করা- শিশুদের উন্নয়ন, সমস্যা এবং সম্পদসমূহ সম্বন্ধে সুষম ধারণা ও সচেতনতা প্রদান। এলাকার জনগণের সাথে আলোচনা ও মত বিনিমিয় এর মাধ্যমে অংশীদারিত্বের স্বপ্ন তৈরী করা। যৌথ পরিকল্পনা গ্রহণ: শিশুদের উন্নয়নের জন্য ওয়ার্ল্ড ভিশন ও জনগণ যৌথ পরিকল্পনা গ্রহণ করে। শিশুদের উন্নয়নের জন্য কে কি দায়িত্ব পালন করবে এবং কিভাবে সমন্বয় করা হবে তা নির্ধারণ করে। ওয়ার্ল্ড ভিশন সবচেয়ে দরিদ্র শিশু এবং তার পরিবারের চাহিদা সমূহ উন্নয়ন পরিকল্পনায় যথাযথ ভাবে বিবেচনা করা হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ সংস্থার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যকে সামনে রেখে অতিদরিদ্র শিশু ও তার পরিবারের জীবন-মানন্নোয়নে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা প্রনয়ণ করেছে এবং নতুন আঙ্গিকে তা বাস্তবায়নের কাজ হাতে নিয়েছে। প্রতি বছর এই পরিকল্পনার অগ্রগতি পরিমাপ ও পর্যালোচনা সাপেক্ষে পরবর্তী বছরের কার্যক্রমের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। দীর্ঘমেয়াদী কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ নিম্ন বর্ণিত কৌশলগত লক্ষ্যসমূহ প্রনয়ণের মধ্যে মা ও শিশুর স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নয়ন, শিশু শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি ও শিক্ষার গুণগত মাননোন্নয়ন, শিশুদের সুরক্ষা এবং দ্রুত নিশ্চিতকরণ, জনগণের স্থিতিস্থাপকতা/সহনশীল ক্ষমতা বৃদ্ধি করণ,  কমিউনিটি এঙ্গেজমেন্ট এন্ড স্পন্সরশীপ ব্যবস্থাপনা। ওয়ার্ল্ড ভিশন এলাকা উন্নয়ন কর্মসূচীর মাধ্যমে স্থানীয় অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করে এবং শিশুর প্রতি তার পিতা-মাতা, পরিবার এবং সমাজকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে সচেষ্ট করতে সহায়কের ভূমিকা পালন করে। ওয়ার্ল্ড ভিশনের প্রচেষ্টা হলো পিতা-মাতা এবং পরিবারের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা  যেন তারা তাদের সন্তানদের জন্য অধিকমাত্রায় এবং মানসম্মত সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে, একই সঙ্গে শিশুকে যথাযথ সুরক্ষা দিতে ও তার মতামত নিতে পারে।
প্রশিক্ষণে ৭৩ জন সদ্য নিয়োগ পাওয়া সহায়তাকারী কর্মীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে অবহিত করা হয়। প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ, কিশোরগঞ্জ এরিয়া প্রোগ্রাম  ম্যানেজার পিকিং চাম্বুগং, প্রোগ্রাম অফিসার স্বপন, সানজিদা আনসারী, মিন্টু বিশ্বাস।  জানা গেছে, ৫ টি ইউপি’র কর্ম এলাকার গ্রাম উন্নয়ন কমিটির ভিশন ২০২৫ সালের  মধ্যে তাদের  গ্রামের  দারিদ্রতা হ্রাস ,শতভাগ স্যানিটেশন, মা ও শিশুদের অপুষ্টি, শিশু সুরক্ষা,বাল্যবিবাহ, শিশুশ্রম, যৌতুক সমস্যা, মাদকসহ সমাজের এ সকল ব্যাধি নির্মূলকরণে হতদরিদ্র পরিবারের জীবনমান উন্নয়ন ও সম্পদ বৃদ্ধি বাস্তবায়নের স্বপ্ন নিয়ে কাজ করছেন।
মোঃ রউফুল আলম
ব্যুরো চীফ, রংপুর।
তারিখঃ ০৩/১২/২২ ইং
০১৭৭৪-৪০৭৬৬৬
০১৭১৭-৭৫৭৭১০

“ডিমলায় জৈব সার কারখানায় হামলা আহত – ৬।”
স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারীঃ
নীলফামারী ডিমলা উপজেলা ৮ নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়ন,  ছাতুনামা এলাকায় অবস্থিত উত্তর বঙ্গের নাম করা প্রতিষ্ঠান প্যারাগণ এগ্রো লিমিেটড দীর্ঘদিন ধরে সুনামের সাথে জৈবসার উৎপাদন কার্য পরিচালনা করে আসছে।  যা দেশের সিংহভাগ জৈব সারের চাহিদা পুরন করছে। প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন হওয়ায় এই এলাকার অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হয়েছে । মাঠ পর্যায়ে জানা যায়, এ জৈব সারের গুনগত মান অনেক ভালো।
প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার জন্য এলাকার কিছু অসাধু দুষ্কৃতিকারী দৃশ্যমান চলাচলের রাস্তা বন্ধ সহ সময় অসময়ে নানা অযুহাতে কোম্পানির সঙ্গে শুরু থেকে বিরত সৃষ্টির পায়তারা চালিয়ে আসছে। এতে তারা পেরে উঠতে না পেরে গত ২৯ নভেম্বর ২০২২ ইং তারিখে দিনের বেলায় প্রতিষ্ঠানে হামলা এবং চাঁদা দাবি করে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষে কর্মরত সিনিয়র অফিসার ল্যান্ড এন্ড স্টেট মোঃ সারোয়ার হোসেন বলেন, তাদের মোটা অংকের চাঁদা না দেয়ার কারণে অত্র এলাকার মৃত আজিজুল হক প্রধান (মুকুল) এর ছেলে মোঃ ফিরোজুল ইসলাম (৪০) মৃত নেছার উদ্দিন এর ছেলে মোঃ নজরুল ইসলাম (৪০) মৃত সইমুদ্দিন  এর ছেলে মোঃ মনছের আলী (৪৫) মোঃ জছর উদ্দিন এর ছেলে মোঃ নুরউদ্দিন (৩৮) দেশীয় অস্ত্র উঁচু করে লাঠি, লোহার রড সহ কোম্পানির কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ কে অশ্রাব্য ভাষায় গালমন্দ করে এবং কারখানায় ভিতরে প্রবেশ করে অতর্কিত ভাবে হামলা চালায়। এতে  কর্তব্যরত সিকিউরিটি গার্ড মোঃ মুহিদুল ইসলাম (৫৫), তৈল মিয়া (৫০) রেজাউল হক (৪২) শ্রমিক নজরুল ইসলাম (৪৫)আনোয়ারা, (৪২) সুফিয়া বেগম (৪০) হামলার গুরুতর স্বীকার হয়ে গুরুতর আহত হয়। প্রত্যক্ষদর্শী নুর নবী, নজরুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম বলেন, তাদের অতর্কিত হামলায় আহতের অবস্থার অবনতি হলে আমরা চিৎকার করি এবং এলাকাবাসীর সহায়তায় চিকিৎসার জন্য ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করা হয়।
এ ব্যাপারে মামলার কোন প্রস্তুতি চলছে কিনা জানতে চাইলে, কোম্পানি প্রতিনিধিগণ প্রতিবেদক কে বলেন, আমরা স্থানীয় থানায় দুষ্কৃতিকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের প্রস্তুতি নিচ্ছি ।
মোহাম্মদ আলী সানু
নীলফামারী
0 1740-620850
তারিখঃ ০৩/১২/২২

বড়ভিটা ইউনিয়নে পরিবেশবান্ধব আপন চুলা বিতরণ

রতন কুমার রায়, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি, কিশোরগঞ্জ, নীলফামারীঃ
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার  বিভিন্ন ইউনিয়নের অসহায় ও  হতদরিদ্র   পরিবারের  মাঝে  পরিবেশবান্ধব আপন  চুলা বিনামূল্যে  বিতরণ করা  হয়েছে। সুবিধাভোগীদের কাজ থেকে পরিবহন খরচ নেয়া।
নভেম্বর-ডিসেম্বর  সকাল ও বিকালে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে ও পাড়ায় গুয়াংজু, চীনের ” গুয়াংজু আইসবার্গ এনভায়রনমেন্টাল কনসাল্টিং সার্ভিসেস কোং লিমিটেড”-এর আইসবার্গ-এর অর্থায়নে প্রতিটি অসহায় ও হতদরিদ্র পরিবারে মাঝে  এসব  পরিবেশবান্ধব বন্ধু  চুলা বিতরণ  করেন,  খালেয়া, রংপুর সদর, রংপুর, বাংলাদেশের জাতীয় পর্যায়ের এনজিও “গ্রাসরুট কো-অপারেশন লিমিটেড” এর ফিল্ড অফিসার মোছাঃ মোকরেমা বেগম, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পরিচালক (কার্যক্রম) মোঃ জহুরুল হক বুলবুল, উপস্থিত ছিলেন, মেলাবর বাবুপাড়া বুদ্ধি প্রতিবন্ধী অটিস্টিক বিদ্যালয়ের  প্রধান শিক্ষক রতন কুমার রায় ও কিশোরগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ রউফুল আলম, সাংবাদিক নিশাদ হোসেনসহ আর ও অনেকে। আপন চুলাগুলি বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অবলম্বনে এবং সহজলভ্য উপকরণে তৈরি।
বিতরণ কার্যক্রম  শেষে প্রধান অতিথি জানান, আইসবার্গ এর সহযোগিতায় গ্রাসরুট পরিচালিত ” বাংলাদেশ আপন চুলা ইমপ্রুভড কুক স্টোভ কর্মসূচি” রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে বাস্তবায়ন করছে। নিঃসন্দেহে এটি পরিবেশ বান্ধব, নিরাপদ ও জ্বালানী সাশ্রয়ী সময়োপযোগী কর্মসূচী। যার ধারাবাহিকতায় এই উপজেলার সকল ইউনিয়নে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কল্যাণার্থে সংস্থাটি বিনামূল্যে আপন চুলা বিতরণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেন।
পরিবেশ আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের রোগব্যাধি থেকে মুক্ত থাকতে পরিবেশবান্ধব এ চুলার সম্পর্কে মানুষকে বোঝানো হয়েছে। সবাই এ থেকে উপকারও পাচ্ছে। গ্রামের সবাই আগের চেয়ে অনেক রোগব্যাধিমুক্ত। তিনি আরও জানান,  মানুষের উপকারের জন্য আগামী বছরের মধ্যে তিনি গ্রামের সবাইকে আপন চুলার আওতায় আনার ইচ্ছা পোষণ করেন। এছাড়াও ‘আপন চুলা’ একটি উন্নত চুলা।  আপন চুলায় আগুনের তাপ বেশি কাজে লাগে। ফলে কম জ্বালানিতে তাড়াতাড়ি রান্না হয়।
রতন কুমার রায়
কিশোরগঞ্জ, নীলফামারী
০১৭১৭৭৫৭৭১০
তারিখঃ ০৩/১২/২২