খায়রুল ইসলাম,জবি।
বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে পাঁচটায় এটি অপসারণ করা হয়।
জুলাই বিপ্লবের পর ছাত্রী হলের নাম পরিবর্তন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নানা আলোচনা-সমালোচনা দেখা যায়।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী নাইমা আক্তার রিতা জানান, ছাত্রী হলের নাম পরিবর্তন শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল। প্রশাসনিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর তারা বিষয়টি আবার উত্থাপন করেন, এবং প্রশাসন তা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। শিক্ষার্থীরা কয়েকটি নাম প্রস্তাব করলেও প্রশাসন ‘নবাব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হল’ নামটি পছন্দ করেছে, যা শিগগিরই চূড়ান্ত হতে পারে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রী হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে আগেই একটি কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যা বর্তমানে কাজ করছে। তিনি আশাবাদী যে আগামী সপ্তাহের মধ্যেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে।