“খুলনার দাকোপে এল, বি, শুভেচ্ছা বহুমূখী সমবায় সমিতির উদ্যোগে অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন”


প্রকাশের সময় : নভেম্বর ২৯, ২০২২, ৪:৩৫ অপরাহ্ন / ২২৭
“খুলনার দাকোপে এল, বি, শুভেচ্ছা বহুমূখী সমবায় সমিতির উদ্যোগে অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন”
“খুলনার দাকোপে এল, বি, শুভেচ্ছা বহুমূখী সমবায় সমিতির উদ্যোগে অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন”
মোঃ শামীম হোসেন – খুলনা –
এল, বি, শুভেচ্ছা বহুমূখী সমবায় সমিতির উদ্যোগে অসহায় দুস্থ মানুষের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরন করা হয়। সকাল ১১ টায় এলাকায় অনুষ্ঠিত এই শীত বস্ত্র বিতরন অনুষ্টানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বানীশান্তা ইউনিয়ন পরিষদের বারবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান এবং বানীশান্তা  ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সুদেব কুমার রায়। আরও উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নির্মল কুমার বিশ্বাস। উপস্থিত ছিলেন কার্যকরী কমিটির সভাপতি তাপস কুমার বিশ্বাস ও সমিতির সাধারন সম্পাদক রজত কান্তি গাইন। আরও অনেকে উপস্থিত  ছিলেন এলাকার সুধীজন।
মোংলা পৌর যুবলীগের সভাপতি/ সম্পাদকের অসাংগঠনিক কার্যকলাপের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। 
মেহেদি হাসান নয়ন, বাগেরহাট –
মোংলায় মেয়াদউত্তির্ন / বিতর্কিত পৌর যুবলীগ কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের অসাংগঠনিক কার্যকলাপের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয়।
মোংলা প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন করেন যুবলীগ নেতা মোঃ ওবায়দুল ইসলাম হিমেল সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে যুবলীগ নেতা মোঃ ওবায়দুল ইসলাম হিমেল বলেন, আমি ছাত্র জীবন থেকেই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে লালন করে বাংলাতেশ আওয়ামীলীগ এর রাজনৈতিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত আছি। তারই ধারাবাহিকতায় খুলনায় পড়ালেখা করার সুবাদে খুলনা বি এল কলেজ ও খুলনা মহানগর ছাত্রলীগের সকল কর্মকান্ডে জড়িত ছিলাম। আমার জন্মভূমি মোংলায় থাকা অবস্থায় মোংলার উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য মোঃ সোহাগ সরদার ও পৌর আহবায়ক কমিটির সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলামের সাথে মোংলায় দলীয় সকল রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করি। ঢাকায় থাকা কালিন বাড্ডা থানা যুবলীগ আমার রাজনৈতিক কর্মকান্ডে সন্তুষ্টি হয়ে আমাকে আহবায়ক কমিটির সদস্য পদ প্রদান করে। আমি মোংলায়ও আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করি।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, মোংলায় আমার জনপ্রিয়তা দেখে ঈর্শান্নিত হয়ে একটি কুচক্রিমহল সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় করার জন্য গত ৯ নভেম্বর ফেসবুকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। সেখানে তারা উল্লেখ করেন আমি মোংলা পৌর যুবলীগ এবং ৯টি ওয়ার্ড যুবলীগ কমিটিতে অন্তর্ভূত নই।
ঐ সমস্ত কুচক্রি মহলের কাছে আমার প্রশ্ন,  মোংলা পৌর যুবলীগ ৭১ জন বিশিষ্ট কমিটি।একটি পৌরসভায় শুধু কি এই ৭১ জনই যুবলীগ করেন? তালিকায় যে সকল যুবলীগ কর্মী বা সমর্থক ভাইদের নাম থাকেনা তারা কি যুবলীগ করে না? তারা কি নিজেকে যুবলীগ কর্মী বলতে পারবে না?  যদি তালিকায় নাম না থাকলে ব্যনারে যুবলীগ লেখা না যায় তবে মোংলা পৌর শহরের বিভিন্ন স্থানে মোঃ বেল্লাল আকন, মোঃ জলিল শিকদারসহ আরো অনেকে ব্যনারে নিজেকে পৌর বা ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা পরিচয় দিয়ে ব্যনার প্রকাশিত করেছেন এসকল যুবলীগ কর্মীর কি আপাদের চোখে পড়েনা?  তারা পৌর যুবলীগের কোন তালিকায় নেই, তাদের ক্ষেত্রে বিবৃতি না দিয়ে আমার ক্ষেত্রে বিবৃতি দিয়ে আপনারা কি বোঝাতে চাচ্ছেন?  এটা আমার বিরুদ্ধে একটি ষড়যন্ত্র।

Bangladesh It Host